DAILY ITTEFAQ PUBLISHED ARTICLE ABOUT ARENA’S EDUCATION MANAGEMENT SOFTWARE

DAILY ITTEFAQ PUBLISHED ARTICLE ABOUT ARENA’S EDUCATION MANAGEMENT SOFTWARE

On 5th august 2016 Daily Ittefaq, on of most respectful news paper on bangladesh published article about Arena’s education management software Educlerk

Educlerk is a completes school/college/education management system which helps administrators and teachers to control their daily activities and keeps guardians up to date with their children’s progress.

Below is news which is published on Ittefaq

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সার্বিক বিষয় ব্যবস্থাপনার জন্য বর্তমানে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর এরই সাথে বাড়ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এসব সফটওয়্যার ব্যবহারের পরিমাণও। এমনই একটি সফটওয়্যার হলো ‘এডুক্লার্ক’। অনলাইনভিত্তিক এই স্কুল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এরেনা ফোন বাংলাদেশ। সফটওয়্যারটির বিভিন্ন দিক নিয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলে রাব্বি। এডুক্লার্ক সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘মূলত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পৃক্ত যাবতীয় কর্মকাণ্ড সহজেই এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে সম্পন্ন করা যাবে। একজন শিক্ষার্থী কখন স্কুলে আসলো বা স্কুল থেকে গেলো, কিংবা সে পরীক্ষায় কতো নম্বর পেলো, তার পরীক্ষার সিলেবাস কী কিংবা তার পরীক্ষা কবে, এসব তথ্য এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে পাওয়া যাবে ঘরে বসেই। অর্থাত্ স্কুলে প্রতিদিনের যাবতীয় সব কর্মকাণ্ডের তথ্যই এখানে প্রতিদিন আপলোড করা হয়।’
শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, স্কুল কর্তৃপক্ষ সবার জন্যই সফটওয়্যারটিতে আছে ভিন্ন ভিন্ন অ্যাক্সেসের সুবিধা, জানান তিনি। ‘ওয়েবভিত্তিক সফটওয়্যারটিতে সহজেই একজন অভিভাবক দেখে নিতে পারবেন তার সন্তানের অগ্রগতি সম্পর্কে। সে নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছে কিনা, গেলে ক্লাসে কেমন মনোযোগ দিচ্ছে, সবই জানতে পারবেন। এখানে আছে শিক্ষকদের মন্তব্য করার ব্যবস্থাও, ফলে শিক্ষার্থী সম্পর্কে তার যেকোনো সুচিন্তিত মতামত তিনি এখানে প্রদান করতে পারবেন যা দেখবে শিক্ষার্থীর অভিভাবক।’, বলেন ফজলে রাব্বি।
এ ছাড়া বেতন কিংবা অন্যান্য ফি পরিশোধের সময় হলে সিস্টেম থেকে অভিভাবককে জানানো হবে। বেতনও দেওয়া যাবে ঘরে বসেই, মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট কিংবা বিভিন্ন ব্যাংকের কার্ড ব্যবহার করেই। ফলে বাড়তি সময় ব্যয় করে একজন অভিভাবককে স্কুলে যেতে হবে না।
সফটওয়্যারটি ওয়েব ভিত্তিক হওয়ার কারণে বিভিন্ন স্কুল কর্তৃপক্ষ ইন্টারনেট এবং প্রযুক্তি বিষয়ে আগ্রহী হচ্ছেন বলে মনে করেন ফজলে রাব্বি। তিনি বলেন, ‘আমাদের এই সফটওয়্যারটি ঢাকার বাইরেও অনেক দূরবর্তী জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করা হচ্ছে। সফটওয়্যারটি ব্যবহারের জন্য যেহেতু ইন্টারনেট থাকা আবশ্যক, তাই এটি সেসব স্কুলের মানুষের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের আগ্রহ তৈরি করছে, প্রযুক্তি নিয়েও আগ্রহী হচ্ছেন তারা।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওয়েবভিত্তিক হওয়ার কারণে আরও একটি সুবিধা পাওয়া যাবে সফটওয়্যারটি থেকে। তা হলো এটি ইন্সটলেশনের ক্ষেত্রে বাড়তি কোনো ঝামেলা নেই। যেহেতু পুরো সিস্টেমটিই থাকে ক্লাউডে, তাই স্কুলের কম্পিউটারে বাড়তি কোনো হার্ডওয়্যারও প্রয়োজন পড়ে না। এ ছাড়া পরবর্তীতে যেকোনো সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে সেখানে যেতে হয় না, এসব সেবা আমরা এখান থেকেই প্রদান করতে পারি।’
সফটওয়্যারটির জন্য রয়েছে একটি মোবাইল অ্যাপ। অ্যাপ থেকেও এর যাবতীয় সুবিধা পাওয়া যাবে। বর্তমানে এডুক্লার্কের সাথে ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ প্রযুক্তি জুড়ে দিতে কাজ করছে এর নির্মাতা  প্রতিষ্ঠান। রাব্বি বলেন, ‘আমরা চাই একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা গড়ে তুলতে। যেমন- একজন অভিভাবকের কাছে থাকবে একটি কার্ড যা মেশিনে স্ক্যান করলে ডিসপ্লেতে দেখা যাবে তার ছবি এবং তার সন্তানের ছবি। ফলে স্কুল কর্তৃপক্ষ অভিভাবক সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারবে। এ ছাড়া আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু করার পরিকল্পনা করেছি। এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী স্কুলে গিয়ে তার আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে লগইন করলেই সেটি স্কুলের ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে আপডেট হয়ে যাবে। ফলে তার অভিভাবক জানতে পারবে সে স্কুলে আছে কিনা। সব তথ্যই অভিভাবকের কাছে এসএমএস কিংবা পুশ নোটিফিকেশন আকারে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আবার স্কুল থেকে যাওয়ার সময় সে লগআউট করে বের হবে।’
‘এ ছাড়া আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য ট্র্যাকিং ডিভাইস চালু করতে চাই যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী কোথায় আছে, তা জানা যাবে।’, বলেন ফজলে রাব্বি।
সাক্ষাত্কার গ্রহণে   শাহাদাত হোসেন
Detail news available at http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/totho-projokti/2016/08/05/135415.html

LET’S DISCUSS YOUR PROJECT